নাবি ধ্বসা রোগ
এটি একটি ছত্রাকজনিত রোগ। গাছের আক্রান্ত অংশ, বীজ, মাটি ও পানি দ্বারা এ
রোগ বিস্তার লাভ করে। এ রোগের আক্রমণে টমেটো গাছের পাতায় বিভিন্ন আকারের
ভেজা বাদামি বর্ণের দাগ পড়ে। দাগগুলো তাড়াতাড়ি বাড়তে থাকে। পাতা পচে যায়।
শুষ্ক ও আর্দ্র আবহাওয়ায় পাতার পচন দ্রুত বিস্তার লাভ করে। কয়েক দিনের
মধ্যে গাছ মারা যায়। টমেটো ফল আক্রান্ত হলে তাতে ধূসর বর্ণের দাগ পড়ে। ৯১
থেকে ১০০ ভাগ আপেক্ষিক আর্দ্রতা ও ১২ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এ
রোগের ছত্রাক দ্রুত বিস্তার লাভ করে।
দমন ব্যবস্থাপনা
১. ফসলের পরিত্যক্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
২. নীরোগ বীজ ব্যবহার করতে হবে।
৩. শস্য পর্যায় অনুসরণ করতে হবে।
৪. রোগের লক্ষণ দেখার সঙ্গে সঙ্গে একরোবেট
এমজেড (ম্যানকোজেব+ডাইমেথোমরফ্) ০৪গ্রাম/লিটার বা হেমেনকোজেব বা রিডোমিল
গোল্ড বা ইন্ডোফিল এম-৪৫ বা ডায়থেন এম-৪৫ প্রভৃতি ০৪গ্রাম/লিটার হারে
পানিতে মিশিয়ে ৭ থেকে ১০ দিন অন্তর স্প্রে করতে হবে।
রোগের প্রকোপ বেশি হলে উপরের ছত্রাকনাশকগুলোর সাথে কার্বেন্ডাজিম যেমন- ডিফেন্স ৩৫এসসি বা নোইন বা অটোস্টিন প্রভৃতি মিশাতে হবে।
উত্তর সমূহ
নাবি ধ্বসা রোগ এটি একটি ছত্রাকজনিত রোগ। গাছের আক্রান্ত অংশ, বীজ, মাটি ও পানি দ্বারা এ রোগ বিস্তার লাভ করে। এ রোগের আক্রমণে টমেটো গাছের পাতায় বিভিন্ন আকারের ভেজা বাদামি বর্ণের দাগ পড়ে। দাগগুলো তাড়াতাড়ি বাড়তে থাকে। পাতা পচে যায়। শুষ্ক ও আর্দ্র আবহাওয়ায় পাতার পচন দ্রুত বিস্তার লাভ করে। কয়েক দিনের মধ্যে গাছ মারা যায়। টমেটো ফল আক্রান্ত হলে তাতে ধূসর বর্ণের দাগ পড়ে। ৯১ থেকে ১০০ ভাগ আপেক্ষিক আর্দ্রতা ও ১২ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এ রোগের ছত্রাক দ্রুত বিস্তার লাভ করে। দমন ব্যবস্থাপনা 
১. ফসলের পরিত্যক্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলতে হবে। 
২. নীরোগ বীজ ব্যবহার করতে হবে। 
৩. শস্য পর্যায় অনুসরণ করতে হবে। 
৪. রোগের লক্ষণ দেখার সঙ্গে সঙ্গে একরোবেট 
এমজেড (ম্যানকোজেব+ডাইমেথোমরফ্) ০৪গ্রাম/লিটার বা হেমেনকোজেব বা রিডোমিল
 গোল্ড বা ইন্ডোফিল এম-৪৫ বা ডায়থেন এম-৪৫ প্রভৃতি ০৪গ্রাম/লিটার হারে 
পানিতে মিশিয়ে ৭ থেকে ১০ দিন অন্তর স্প্রে করতে হবে।
রোগের প্রকোপ বেশি হলে উপরের ছত্রাকনাশকগুলোর সাথে কার্বেন্ডাজিম যেমন- ডিফেন্স ৩৫এসসি বা নোইন বা অটোস্টিন প্রভৃতি মিশাতে হবে।
দমন ব্যবস্থাপনা 
১. ফসলের পরিত্যক্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলতে হবে। 
২. নীরোগ বীজ ব্যবহার করতে হবে। 
৩. শস্য পর্যায় অনুসরণ করতে হবে। 
৪. রোগের লক্ষণ দেখার সঙ্গে সঙ্গে একরোবেট 
এমজেড (ম্যানকোজেব+ডাইমেথোমরফ্) ০৪গ্রাম/লিটার বা হেমেনকোজেব বা রিডোমিল
 গোল্ড বা ইন্ডোফিল এম-৪৫ বা ডায়থেন এম-৪৫ প্রভৃতি ০৪গ্রাম/লিটার হারে 
পানিতে মিশিয়ে ৭ থেকে ১০ দিন অন্তর স্প্রে করতে হবে।
রোগের প্রকোপ বেশি হলে উপরের ছত্রাকনাশকগুলোর সাথে কার্বেন্ডাজিম যেমন- ডিফেন্স ৩৫এসসি বা নোইন বা অটোস্টিন প্রভৃতি মিশাতে হবে।